পোস্টগুলি

ভারতীয় ইতিহাসের বিবর্তন লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বাংলার সম্পূর্ণ ইতিহাস

ছবি
  👉বাংলা নামের ইতিহাস:: 'বাংলা' শব্দের প্রকৃত অর্থ জানা না গেলেও ধারনা করা হয় যে ১০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে দ্রাবিড় জনগোষ্ঠীয় ভাষা থেকে "বঙ" বা "বঙ্গ" শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে। অন্য মতাবলম্বীরা ধারণা করেন যে বাংলা শব্দটি অস্ট্রিক ভাষার 'বোঙ্গা' শব্দটি থেকে এসেছে যার অর্থ সূর্য-দেবতা। মহাভারত ও পুরাণ অনুসারে বঙ্গ শব্দটি এসেছে পৌরাণিক রাজা বলির পুত্রের নামানুসারে যিনি বঙ্গরাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সংস্কৃত ভাষার বিবিধ গ্রন্থাদিতে বঙ্গ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। আবার কিছু অংশ উপবঙ্গ রূপেও পরিচিত ছিল। 'বাঙ্গালা' শব্দ থেকে বাংলা শব্দের উৎপত্তি হয়ে থাকতে পারে কারণ মধ্যযুগে এ অঞ্চল বুঝানোর জন্য শব্দটি ব্যবহার করা হতো। বাংলার সুলতানদের বাঙ্গালার শাহ বলে ডাকা হ্তো। মুঘলরা তাদের বাংলা প্রদেশকে সুবাহ-ই-বাংলা বলে উল্লেখ করত । বাংলার প্রাচীন ইতিহাস: ২০০০০ বছর পূর্বের প্রস্তর যুগের  এবং প্রায় চার হাজার বছরের পুরনো তাম্রযুগের ধ্বংসাবশেষ বাংলায় পাওয়া গেছে। ইন্দো-আর্যদের আসার পর অঙ্গ, বঙ্গ এবং মগধ রাজ্য গঠিত হয় খ্রিষ্টপূর্ব দশম শতকে । এই রাজ্যগুলি বাংলা এবং

গুপ্ত পরবর্তী যুগে ভারত

ছবি
👉গুপ্ত পরবর্তী ভারত (Decline of the Gupta Empire) গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর ভারতের রাজনৈতিক ঐক্য বিনষ্ট হয় এবং বিভিন্ন আঞ্চলিক শক্তির বিকাশ ঘটে । সুলতানি সাম্রাজ্যের আগে ভারতে আর কোনো শক্তিশালী সাম্রাজ্যের আবির্ভাব ঘটেনি ।  ৪৬৭ খ্রিস্টাব্দে স্কন্দগুপ্তের মৃত্যুর পর গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন শুরু হয় । এই সময়ে হুনরা উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত আক্রমণ করে এবং শেষ উল্লেখযোগ্য সম্রাট বুধগুপ্ত পরাজিত হয় ও তার মৃত্যু হয় এবং হুনরা শিয়ালকোট ও পূর্ব মালয় অধিকার করে । এদিকে কেন্দ্রীয় শক্তির দুর্বলতার ফলে সাম্রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে গুপ্ত বংশের রাজপুত্ররা স্বাধীনভাবে রাজত্ব করতে সুরা করেন । ৫৫০ খ্রিস্টাব্দে মগধ গুপ্তদের হস্তচ্যুত হয় ও গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন সম্পূর্ণ হয় । এই অবস্থায় উত্তর ও দক্ষিণ ভারতে কয়েকটি আঞ্চলিক শক্তির উদ্ভব ঘটে। >> আঞ্চলিক শক্তির আত্মপ্রকাশ- পশ্চিম ও উত্তর ভারত:: ►বলভীর মৈত্রিক বংশ [Maitrakas dynasty of Valbhi]: ভট্টারক পশ্চিম ভারতের সৌরাষ্ট্র অঞ্চলে বলভীর মৈত্রক বংশের প্রতিষ্ঠা করেন । এই বংশের কয়েকজন উল্লেখযোগ্য শাসক হলেন প্রথম শিলাদিত্য, দ্বিতীয় ধ্রুবসেন ও চতুর্থ ধ্রুবসেন । 

গুপ্ত সাম্রাজ্যের ইতিহাস

ছবি
  👉 ►গুপ্ত সাম্রাজ্য [Gupta Dynasty]:: মৌর্য সাম্রাজ্যের পতনের পর উত্তর ভারতে কুষাণরা ও দাক্ষিণাত্যে সাতবাহন রাজারা কিছুটা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি স্থাপনে সক্ষম হয়েছিল । কিন্তু খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতকের মধ্যভাগে উভয় সাম্রাজ্যের পতন হয় । উত্তর-পশ্চিম ভারতে বৈদেশিক আক্রমণ স্থিতিশীলতার পরিপন্থী ছিল । গুপ্ত সাম্রাজ্যের অভ্যুত্থানের ফলে এই রাজনৈতিক শুন্যতার অবসান হয় । কুষাণ ও সাতবাহন উভয় সাম্রাজ্যের বেশ কিছু অংশ গুপ্ত সাম্রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত হলেও অয়তনের দিক থেকে গুপ্ত সাম্রাজ্য মৌর্য সাম্রাজের তুলনায় ছোটো ছিল । গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রধানত বিহার ও উত্তর প্রদেশেই সীমাবদ্ধ ছিল । বিহার অপেক্ষা উত্তর প্রদেশই ছিল এই সভ্যতার প্রাণকেন্দ্র এবং গোড়ার দিকে মুদ্রা ও শিলালিপি প্রধানত এখান থেকেই পাওয়া গেছে । গুপ্ত রাজারা সম্ভবত বৈশ্য সম্প্রদায়ভুক্ত ছিলেন এবং কুষাণ রাজাদের সামন্ত হিসাবে উত্তর প্রদেশে শাসন করতেন। গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শ্রীগুপ্ত । তিনি ২৭৫ খ্রিস্টাব্দে সিংহাসনে আরোহণ করেন। ► প্রথম চন্দ্রগুপ্ত [Chandragupta- I] ( ৩১৯/২০ খ্রিস্টাব্দ থেকে - ৩৩৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত): গু

সাতবাহন সাম্রাজ্যের ইতিহাস

ছবি
  👉সাতবাহন সাম্রাজ্য [Satabahanas dynasty] দাক্ষিণাত্য ও মধ্য ভারতে মৌর্যদের প্রভাব খুবই কম ছিল । অশোকের মৃত্যুর পর দাক্ষিণাত্যে মৌর্যদের আধিপত্য শেষ হয়ে যায় । কিন্তু যাতায়াতের অসুবিধা ও এখানকার অনুন্নত অর্থনীতি গোড়ার দিকে এই অঞ্চলকে বিদেশি আক্রমণ থেকে মুক্ত রাখে । ফলে খ্রিস্ট পূর্ব প্রথম শতক থেকে সাতবাহন বংশের রাজারা এই অঞ্চলে শক্তি সঞ্চয় করতে থাকে এবং প্রায় তিন শতক জুড়ে তাঁরা এই অঞ্চলে সগৌরবে রাজত্ব করেন। কিন্তু কুষাণদের আক্রমণে উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে বিতাড়িত হয়ে শকরা মালয়, কাথিয়াবাড় ও মহারাষ্ট্রের দিকে নজর দেওয়ায় তাদের সঙ্গে সাতবাহনদের সংঘর্ষ অনিবার্য হয়ে পড়েছিল। সাতবাহন প্রাধান্য বিস্তারের পথে তারাই ছিল প্রধান অন্তরায়। আদি পরিচয় ও সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা [The Origin of the Satabahanas] : পুরাণে সাতবাহনদের অন্ধ্র বা অন্ধ্রভৃত্য বলা হয়েছে, যা থেকে অনুমান করা হয় সাতবাহনদের আদি বাসস্থান ছিল অন্ধ্রদেশ । এই বিষয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতপার্থক্য আছে । সিমুক ছিলেন এই বংশের প্রতিষ্ঠাতা । এই বংশের তৃতীয় রাজা প্রথম সাতকর্ণির আমলেই সাতবাহন সাম্রাজ্য শক্তিশালী হয়েওঠে । কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর শক জাত

কুষাণ সাম্রাজ্যের ইতিহাস

ছবি
   ►কুষাণ সাম্রাজ্য [Kushana Dynasty] : >আদি ইতিহাস [Kushana Invasion] : মৌর্য সম্রাজ্যের পতনের পর যে সমস্ত বৈদেশিক জাতি ভারতে অনুপ্রবেশ করে ছিল, তাদের মধ্যে কুষাণরাই ছিল সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য । মৌর্যদের পর তারাই প্রথম একটি বিরাট সাম্রাজ্য স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছিল । কুষাণদের ভারতে প্রবেশের ইতিহাস অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক । চিনের উত্তর-পশ্চিম অংশে ইউ-চি নামে এক যাযাবর জাতি বাস করত। হিউঙ-নু নামে অপর এক যাযবর জাতির তাড়া খেয়ে তারা সিরদরিয়া নদীতীরবর্তী অঞ্চলে এসে সেখান থেকে শকদের বিতাড়িত করে বসবাস করতে শুরু করে । কিন্তু হিউঙ-নুরা এই অঞ্চল থেকেও তাদের উৎখাত করায় তারা আবার শকদের  (যারা ইতিপূর্বে তাদের তাড়া খেয়ে ব্যাকট্রিয়ায় বসতি স্থাপন করেছিল)  ব্যাকট্রিয়া থেকে উৎখাত করে । শকেরা বাধ্য হয়ে ভারত আক্রমণ করে । ব্যাকট্রিয়ায় আসার পর ইউ-চিদের দলগত সংহতি বিনষ্ট হয় ও তারা পাঁচটি পৃথক শাখায় বিভক্ত হয়ে যায়। কুষাণরা ছিল এই পাঁচ গোষ্ঠীর অন্যতম । চৈনিক ঐতিহাসিক সুমা-কিয়েনের মত অনুযায়ী কুজল কদফিসেস নামে জনৈক ইউ-চি ঐ পাঁচটি গোষ্ঠীকে পুনরায় ঐক্যবদ্ধ করেন ও ভারতে প্রবেশ করে কাবুল ও কাশ্মীর দখল করেন । এই কুজুল

মগধ সাম্রাজ্য

ছবি
  ►মগধের উত্থান [Rise of Magadha ] : পরপর চারটি শক্তিশালী রাজবংশের ধারবাহিক রাজত্ব মগধের উত্থান সম্ভব করেছিল। সেই চারটি রাজবংশ হল- (১) হর্ষঙ্ক বংশ, (২) শিশুনাগ বংশ, (৩) নন্দ বংশ ও (৪) মৌর্য বংশ। ►মগধের উত্থানের কারণ [Causes of the rise of Magadha] :  অন্য মহাজনগুলিকে পিছনে ফেলে মগধের অভ্যুত্থান সম্ভব হয়েছিল কয়েকটি কারণে । (১) পর পর চারটি শক্তিশালী রাজবংশের অভ্যুত্থান এবং বিম্বিসার, অজাতশত্রু, শিশুনাগ, মহাপদ্ম নন্দ, ও চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের মতো বীর যোদ্ধা অন্য কোনো মহাজনপদে আবির্ভুত হয় নি । (২) প্রাকৃতিক সম্পদে অন্য কোনো মহাজনপদ মগধের মতো সমৃদ্ধিশালী ছিল না । এখানে যেমন প্রচুর শস্য উৎপন্ন হত, তেমনই খনিজ সম্পদে, বিশেষত লোহা উৎপাদনে মগধের সমকক্ষ কেউ ছিল না । লোহা দিয়ে লাঙল, কাস্তে ইত্যাদি যেমন তৈরি হত, তেমনই অস্ত্রশস্ত্রও তৈরি হত । (৩) মগধের ভৌগোলিক অবস্থান তার অভ্যুত্থানের সহায়ক হয়েছিল । তার দুই রাজধানী রাজগৃহ ও পাটলিপুত্র প্রকৃতির দ্বারা সুরক্ষিত ছিল বলে বহিরাগত শত্রুর পক্ষে তা দখল করা কার্যত অসম্ভব ছিল । (৪) মগধে আর্য-অনার্য সংস্কৃতির সংমিশ্রণে এক শক্তিশালী জনগোষ্ঠীর উদ্ভব হয়েছিল। (১) হর

মহাজনপদ

ছবি
  মহাজনপদ-এর আভিধানিক অর্থ "বিশাল সাম্রাজ্য" (সংস্কৃত "महा"-মহা = বিশাল/বৃহৎ, "जनपद"-জনপদ = মনুষ্যবসতি = দেশ)। বৌদ্ধ গ্রন্থে বেশ কয়েকবার এর উল্লেখ পাওয়া যায়। বৌদ্ধ গ্রন্থ অঙ্গুত্তরা নিকায়া‌ মহাবস্তুতে ১৬টি মহাজনপদের উল্লেখ পাওয়া যায়, যা বৌদ্ধ ধর্মের বিস্তারের পূর্বে ভারতের উত্তর-উত্তর পশ্চিমাংশে উত্থিত এবং বিস্তৃত হয়। এগুলো হল----- (১) অঙ্গ (বর্তমান পূর্ব বিহারের মুঙ্গের ও ভাগলপুর), (২) মগধ (বর্তমান দক্ষিণ বিহারের পাটনা, গয়া এবং সাহাবাদের কিছু অংশ), (৩) বৃজি (বর্তমান বিহারের গঙ্গানদীর উত্তর দিকের অঞ্চল), (৪) কাশী (বর্তমান উত্তর প্রদেশের বারাণসী), (৫) কোশল (বর্তমান উত্তর প্রদেশের অযোধ্যা), (৬) মল্ল (বর্তমান উত্তর প্রদেশের দেওরিয়া, বস্তি, গোরক্ষপুর এবং সিদ্ধার্থ নগর ), (৭) চেদি (যমুনা ও নর্মদার মধ্যবর্তী অঞ্চল), (৮) বৎস (বর্তমান উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদ ও মির্জাপুর ), (৯) কুরু (বর্তমান থানেশ্বর, দিল্লি ও মিরাট অঞ্চল ), (১০) পাঞ্চাল (বর্তমান উত্তর প্রদেশের পশ্চিমাঞ্চল, বেরিলি, বদায়ুন ও ফরক্কাবাদ), (১১) মৎস (বর্তমান রাজস্থানের আলোয়ার, ভরতপুর ও জয়পুর অঞ্চ

জনপদ

ছবি
  প্রাচীন বৈদিক পুস্তকসমূহে আর্যদের বিভিন্ন জন বা গোত্রের কথা পাওয়া যায়, যারা অর্ধযাযাবর গোত্রীয় কাঠামোতে বসবাস করত এবং নিজেদের ও অন্যান্য অনার্যদের সাথে গরু, ভেড়া ও সবুজ তৃণভূমি নিয়ে মারামারি করত। এই সূচনালগ্নের বৈদিক 'জন' নিয়েই মহাকাব্যীয় যুগের জনপদ গঠিত হয়। সাহিত্যিক উপাদান থেকে জানা যায় ভারতীয় উপমহাদেশে ১৫০০ B.C থেকে ৫০০ B.C এর মধ্যে বহু জনপদ গড়ে উঠেছিল। বৈদিক সাহিত্যে সমগ্র ভারত কে ৫ টি অংশে ভাগ করা হয়েছে----  উদিচ্যা ( উত্তরাঞ্চল)( Northern) প্রাচ্যা (পূর্বাঞ্চল)(Eastern) দক্ষিণা (দক্ষিনাঞ্চল)( southern) প্রাতিচ্যা (পশ্চিমাঞ্চল)(western) মধ্যদেশা (মধ্যাঞ্চল) (Central) প্রাচীন ভারতের উল্লেখযোগ্য জনপদ গুলি হল---- Aja      Central Alina        Western Ambashtha Central Andhra      Southern Anga        Eastern Anu  Western Balhika   Northern Bhalana  western Bharadvaja Central Bharata Central Bheda Central Bodha Central Chedi Central Druhyu     Western Gandhari Western Kamboja 

বৈদিক সভ্যতার ইতিহাস

ছবি
  বৈদিক সভ্যতা [Vedic Civilisation]:: ► আনুমানিক ১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সিন্ধু সভ্যতার ধ্বংস ও আর্য সভ্যতার বিকাশ হয়েছিল বলে মনে করা হয়। কিন্তু উভয় সভ্যতার মধ্যে সম্পর্ক, কোনটি আগে, কোনটি পরে বা আর্যরাই সিন্ধু সভ্যতার স্রষ্টা কিনা, আর্যদের আদি বাসস্থান ভারতে, না তারা বহিরাগত— এইসব প্রশ্ন নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে বাগবিতণ্ডার অন্ত নেই। এসব প্রশ্নের সর্বজনগ্রাহ্য কোনো উত্তর হয় না । বেদ ছিল আর্য মনীষার প্রধান ফসল এবং বেদ থেকেই আমরা আর্যসভ্যতার পরিচয় পাই। তাই এই সভ্যতাকে বৈদিক সভ্যতা বলা হয় । ঋক্‌বেদের সময় থেকেই ভারতে ঐতিহাসিক যুগের সূচনা হয়। ঋক্‌বেদ কবে রচিত হয়েছিল, তা সঠিকভাবে জানা যায় না । ম্যাক্সমুলারের মতে, এর রচনা কাল খ্রিস্টপূর্ব ১২০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ১০০০ অব্দের মধ্যে। বালগঙ্গাধর তিলকের মতে, খ্রিস্টপূর্ব ৬০০০ অব্দ । দ্বিতীয় মতটি কেউই গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন না। যাই হোক, সাধারণভাবে খ্রিস্টপূর্ব ১২০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ১০০০ অব্দের মধ্যে ঋক্‌বেদ রচিত হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়। এই যুগকে তাই ঋক্‌বৈদিক যুগ বলা হয়। ঋক্‌বৈদিক যুগের পরবর্তী যুগকে পরবর্তী-বৈদিক যুগ বলা হয়। আর্যদের বসতি বিস্তার : আ